close

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ! HalalLife ওয়েবসাইটে আfriendfairs.comপনাকে স্বাগতম!

下一个

পুরো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দ'খ'লে নিচ্ছে ছাত্রশিবির? Shibir| DU

0 意见· 15/05/25
বাংলা কথন
2

পুরো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দখলে নিচ্ছে ছাত্রশিবির?
#dhakanews
#dhakauniversity
#shibirnews
#jamat_e_islami
#jamatnews
#shibirpresident

Welcome to Bangla Kathan news channel, your go-to spot for everything happening in the world! Whether it’s breaking news, politics, entertainment, or sports, we’ve got it all. Our dedicated team works hard to bring you accurate and timely news that matters.

We’re not just a news source—we’re a community. By subscribing, you join a network of viewers who stay informed and engaged. So hit that subscribe button and never miss out on the news that’s important to you. Thanks for choosing Bangla Kathan as your trusted source for staying connected!


This channel may use some copyrighted material without the owner's permission, but it falls under "Fair Use" according to Bangladesh's Copyright Act 2000, Chapter 6, Section 36, and Chapter 13, Section 72. The law allows "fair use" for things like criticism, comments, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is permitted by copyright law, even if it might otherwise be an infringement. Non-profit, educational, or personal use supports the case for fair use.
আচ্ছা ছাত্রলীগ কিংবা ছাত্রদলের কোনো একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি-সাধারন সম্পাদক ফেসবুকে লিখেছেন " আলহামদুলিল্লাহ, আমও সিজিপিএ ৪ এ ৩.৯০ নিয়ে ডিপার্টমেন্টে ফাস্ট ক্লাস ফাস্ট হয়েছি৷" এমনটা কি চোখে পড়েছে আপনার কখনও? মনে হয়না। অন্তত আমি কখনও এমন কাউকে পাইনি যিনি একিসাথে একটা ক্যাম্পাসের শীর্ষ নেতা এবং ডিপার্টমেন্টে তার রেজাল্ট সবার উপরে। হয়তো ছিলো তবে তা ৯০ এর আগে। কেনোনা তখন কেবল দেশসেরা মেধাবীরাই ছাত্রলীগ, ছাত্রদল কিংবা ছাত্র ইউনিয়ন করতো, বখাটে মাতাল চাঁদাবাজ টেন্ডারবাজ অছাত্ররা নয়। তাদের এসব দলে কোনো স্থানি ছিলোনা। কিন্তু ৯০ সালের পরের যে ছাত্ররাজনীতি সেখানে মেধার আসলেই তেমন কোনো জায়গা নেই।

আপনি যদি ৯১ সালের বিএনপির সময় দেখেন তখন যেহেতু তারা সরকারে ছিলো দেখবেন প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয়ে দলীয় বিবেচনায় যাদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে তাদের বেশিরভাগি ডিপার্টমেন্টে ফাস্ট ক্লাস ফাস্ট নয়। আওয়ামীলীগের ১৬ বছরের ইতিহাসতো কেবল দলীয়করণের ইতিহাস। খোদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ শিক্ষক নিয়োগ যোগ্যতার ভিত্তিতে না দিয়ে, ডিপার্টমেন্টে ফাস্ট ক্লাস ফাস্টকে না নিয়ে নেয়া হয়েছিলো ১৯ কিংবা ২০ তম কাউকে। কারণ তার পরিচয় সে ছাত্রলীগের নেতা। ব্যাস আর কি লাগে। একারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দেখবেন এখন গবেষণা কিংবা উদ্ভাবনে মনোযোগ না দিয়ে শিক্ষকরা করছেন রাজনীতি৷ হয় বিএনপি না হয় আওয়ামীলীগ। ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে আগে যে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলা হতো এখন সেই অবস্থান আর নেই। এখন তা দখলে নিয়েছে দেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এখান থেকে এখন আর বড়মাপের বিজ্ঞানী বের হয়না বের হয় সহসভাপতি সমন্বয়ক আর আদুভাই।

তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন নষ্ট রাজনীতির কালচারে কিছুটা হলেও মেধাভিত্তিক রাজনীতি করছে বাংলাদেশের অন্যতম ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবির। ছাত্রদল, ছাত্রলীগ যখন বিএনপি আওয়ামীলীগের লাঠিয়াল হিসেবে কাজ করছে তখন শিবির তাদের মুরুব্বি দল জামায়াতে ইসলামীর লাঠিয়াল বাহিনী হয়নি। বরং তারা মেধার স্বাক্ষর রেখে চলেছে প্রতিটি ক্ষেত্রেই। তাইতো সরকার পতনের পর যখন অন্য ছাত্রসংগঠন বিজিব্যস্ত চাঁদাবাজি রংবাজিতে, বিতর্কিত সব কমকান্ড করে হেডলাইন হচ্ছে পত্রিকার পাতায় তখন ছাত্রশিবির আয়োজন করছে বিজ্ঞান মেলা কিংবা জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রদশনীর। সবাই যখন ব্যস্ত মিটিং সিটিংয়ে তখন খোদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিবিরের নেতারা একের পর এক চমক দেখাচ্ছেন রেজাল্টে। কোনো ডিপার্টমেন্টের ফলাফল বেরোলেই দেখা যাচ্ছে সেখানে প্রথম হওয়া শিক্ষাথীটি ছাত্রশিবিরের।

এর আগে আমরা দেখেছি আমেরিকার হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বতমান শিক্ষক মিজা গালিবকে যিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিস্ট্রি বিভাগের মতো একটি বিভাগের প্রথম হয়েছিলেন এবং সেটা সবোচ্চ নাম্বার পেয়ে। কিন্তু তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চাকরি দেয়নি, চাকরি দিয়েছে তারচেয়ে কম নম্বর পাওয়া ছাত্রলীগের নেতাকে। আমেরিকা গালিবকে চিনলেও চেনেনি বাংলাদেশ। হাহাহা।

এর আগে এমন আরো চমক দেখা গেলেও গেলো ২১ এপ্রিল আবারো রেকর্ড মাক পেয়ে ইতিহাস গড়ার খবর বের হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিবিরের মানবসম্পদ বিভাগের শিক্ষার্থী মাজহারুলের। সিজিপিএ ৪ এ ৪ পেয়েছিলেন তিনি। একদিন না যেতেই আরেক চমক নিয়ে হাজির ঢাবি শিবিরের সেক্রেটারি মো: মহিউদ্দিন খান। তিনি মাস্টার্সের ফলাফলে ৪ এ ৩.৯৭ সিজিপিএ পেয়ে প্রথম হয়েছেন। ফলাফলের বিষয়টি আজ নিজেই ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছেন তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সেক্রেটারি রাজনীতি করেও কিভাবে ডিপার্টমেন্টে ফাস্ট হন এটা গবেষণার বিষয় বটে।

显示更多

 0 注释 sort   排序方式


脸书评论

下一个